সরজমিনে গঠনা সুত্রে জানা গেছে সকাল সাড়ে ৬টার দিকে মহিলা শহিদুল্লাহ’র ৬তলার ভাড়াটিয়া বাসার সিড়িতে সন্দেহজনক ভাবে উঠানামা করছিলো তাকে ধরে জিজ্ঞেস করলে বোনের বাসা খোঁজ করছিল উত্তর দেন , সন্দেহজনক অসংগতি পূর্ণ কথা বলায় মোবাইল চুরি করছে বলে উপস্থিত ভাড়াটিয়ারা এবং বাড়ির মালিক শহিদুল্লাহ কে ফোন করে জানায় এবং বাড়ির দেখবাল করার দ্বায়িত্বে থাকা শহিদুল্লাহর ছোট ভাই আব্দুল হালিম কে পাশের বাসাতে খবর দিলে। হালিম ও তার ভাতিজা সজল /টুটুল /রবিন/ শুভ ও ছোট বোন সখিনা আক্তার সহ তাদের বাসার আরো লোকজন এসে মহিলার হাত পা বেধে বেধরক মারপিট করে এবং লোহা গরম করে শরীরে ছেকা দেওয়া সহ নানা ভাবে শারীরিক নির্যাতন চালায় বলে বিশ্বস্তত সুত্রে জানাগেছে। এবং বেলা এগারোটা পর্যন্ত মারপিট করে বেধে ঘরে তালাবদ্ধ করে রাখে পরবর্তীতে গাছা থানা পুলিশ খবর পেয়ে মহিলা কে উদ্ধার করে লোক মারফত প্রথমে তাইরুননেছা মেমোরিয়াল হসপিটাল পরে অবস্থার অবনতি হলে তাত্ক্ষণিক টংঙ্গী জেনারেল মেডিকেল নেওয়ার পথে মারা যান বলে খবর পাওয়া যায় । শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত জানা গেছে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শনে গেছে এবং মামলা প্রক্রিয়াধিন আছে।
এবং বিশেষ সুত্রে এ ও জানাগেছে ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার জন্য এর মধ্যে তোরজোর শুরু করছে এবং রাজনৈতিক প্রভাব খাটানোর চেস্টা হচ্ছে।
Leave a Reply